বলুন দেখি, কোন সে প্রিয় জন যার নিঃস্বার্থ ত্যাগ আর ভালোবাসার ছোঁয়ায়
তিল তিল করে গড়ে উঠেছে আমাদের জীবন? কে তিনি? যিনি তার সারাটি জীবন নিজের
শান্তিকে পীড়িত করে স্নেহের আঁচল বিছিয়ে রেখেছেন আমাদের চলার পথে? নিজের
সমস্ত স্বার্থ আর সুখকে বিসর্জন দিয়ে আমাদেরকে মমতার ছায়ায় জড়িয়ে রেখেছিলেন
শৈশবের দিনগুলোয়। জীবনের এ পর্যায়ে এসে ও যার বিনিদ্র রজনীর দোয়া আর
প্রভুর দরবারে মিনতির ধর্ণা আর্শীবাদের ঝর্ণাধারা হয়ে সিক্ত রেখেছে আমাদের
চলার পথকে। মধুর আমার মায়ের হাসি চাঁদের মুখে ঝরে/ মা’কে মনে পড়ে আমার
মা’কে মনে পড়ে……….
সম্মানিত ব্লগার/ভাই/বন্ধু/অনলাইন এক্টিভিস্ট,
আপনারা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন তিনিই আমাদের প্রিয় স্নেহময়ী ‘মা’। যাকে নিয়ে কবিরা তুলেছেন ছন্দের জোয়ার, গীতিকার তুলেছেন সুরের মূর্ছনা। বহতা জীবনের পথ চলার বাঁকে আমাদের কারো জীবনে স্নেহময়ী মা’য়ের উপস্থিতি হয়তো এখনো সুখের কাঁপন ছড়ায়। আর কারো বা মাথার উপর হতে হারিয়ে যাওয়া সেই স্নেহের আঁচল বেদনার বারিধি জাগায় প্রতিক্ষণ। হারিয়ে যাওয়া সব মা’য়েদের জন্য আমরা জান্নাতুল ফিরদাউসের দরখাস্ত জানিয়ে রাখলাম পরম করুণাময়ের দরবারে।
তবে আতীব দুঃখের বিষয় হলঃ কিছু নিচু শ্রেনীর বেজন্মা সন্তান আছে যাদের কাজ চটি লেখা। এমনকি ‘মা’ নিয়েও এই বেজন্মাদের চটি লিখতে হয়। তাই “মা” লিখে গুগলে সার্চ দিলে কিছু চটি পেজের লিঙ্ক চলে আসে, যা খুবই বিব্রতকর এবং বাংলা ভাষাভাষী হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক ও বটে। আর এর জন্য কি শুধু ঐ বেজন্মারাই একা দ্বায়ী? না! বলতে দ্বীধা নাইঃ আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারাও দায়ী! কারন গুগল একটা মেশিন মাত্র যা মানুষের তৈরি করা কোডিং অনুযায়ী চলে আর বাংলাতে ফিল্টারিং করার ব্যাবস্থা না থাকাতে আর সেই সাথে চটি পেজ গুলির হীট বেশি হবার কারনে সেই সব নোংরা পেজ গুলি গুগল সার্সের প্রথমে চলে আসে। যা SEO এর একটা সাধারন বৈশিস্ঠ। আর সেই সাথে সব চটি পেজের তুলনায় মাকে নিয়ে বাংলা আর্টিকেল এর পরিমান কম না হলেও সেগুলোও কম জনপ্রিয়/ কম পড়া হয় তাই পেছেন থেকে যায়। এছাড়াও
তাই বিবেকের ত্বাড়নায়, মার প্রতি ভালোবাসা নিয়ে এই সাইট তৈরি করা। এর পিছনে কোন ব্যাবসায়ীক পরিকল্পনা নাই। মা জননী যদি আমাদেরকে তার গর্ভে ১০ মাস ১০ দিন রাখা এবং এই সাথে প্রসবের প্রচন্ড যাতনা সইতে পারে তবে কেন আমরা তার জন্য অন্তত এইটুকু করতে পারব না?? হ্যা আমি বিশ্বাষ করি আমরা পারবই।
সম্মানিত ব্লগার/ভাই/বন্ধু/অনলাইন এক্টিভিস্ট,
আপনারা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন তিনিই আমাদের প্রিয় স্নেহময়ী ‘মা’। যাকে নিয়ে কবিরা তুলেছেন ছন্দের জোয়ার, গীতিকার তুলেছেন সুরের মূর্ছনা। বহতা জীবনের পথ চলার বাঁকে আমাদের কারো জীবনে স্নেহময়ী মা’য়ের উপস্থিতি হয়তো এখনো সুখের কাঁপন ছড়ায়। আর কারো বা মাথার উপর হতে হারিয়ে যাওয়া সেই স্নেহের আঁচল বেদনার বারিধি জাগায় প্রতিক্ষণ। হারিয়ে যাওয়া সব মা’য়েদের জন্য আমরা জান্নাতুল ফিরদাউসের দরখাস্ত জানিয়ে রাখলাম পরম করুণাময়ের দরবারে।
তবে আতীব দুঃখের বিষয় হলঃ কিছু নিচু শ্রেনীর বেজন্মা সন্তান আছে যাদের কাজ চটি লেখা। এমনকি ‘মা’ নিয়েও এই বেজন্মাদের চটি লিখতে হয়। তাই “মা” লিখে গুগলে সার্চ দিলে কিছু চটি পেজের লিঙ্ক চলে আসে, যা খুবই বিব্রতকর এবং বাংলা ভাষাভাষী হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক ও বটে। আর এর জন্য কি শুধু ঐ বেজন্মারাই একা দ্বায়ী? না! বলতে দ্বীধা নাইঃ আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারাও দায়ী! কারন গুগল একটা মেশিন মাত্র যা মানুষের তৈরি করা কোডিং অনুযায়ী চলে আর বাংলাতে ফিল্টারিং করার ব্যাবস্থা না থাকাতে আর সেই সাথে চটি পেজ গুলির হীট বেশি হবার কারনে সেই সব নোংরা পেজ গুলি গুগল সার্সের প্রথমে চলে আসে। যা SEO এর একটা সাধারন বৈশিস্ঠ। আর সেই সাথে সব চটি পেজের তুলনায় মাকে নিয়ে বাংলা আর্টিকেল এর পরিমান কম না হলেও সেগুলোও কম জনপ্রিয়/ কম পড়া হয় তাই পেছেন থেকে যায়। এছাড়াও
তাই বিবেকের ত্বাড়নায়, মার প্রতি ভালোবাসা নিয়ে এই সাইট তৈরি করা। এর পিছনে কোন ব্যাবসায়ীক পরিকল্পনা নাই। মা জননী যদি আমাদেরকে তার গর্ভে ১০ মাস ১০ দিন রাখা এবং এই সাথে প্রসবের প্রচন্ড যাতনা সইতে পারে তবে কেন আমরা তার জন্য অন্তত এইটুকু করতে পারব না?? হ্যা আমি বিশ্বাষ করি আমরা পারবই।
মা,
ReplyDeleteমা আমি তোমাকে কিভাবে লিখবো। তুমিতো সব। তুমি জান আমি কোন কিছু গুছিয়ে লিখতে পারিনা। ছোটবেলায় তুমি কতভাবে শিখিয়েছো। তোমার হাতের লেখা বর্ণগুলো এখনো চোখে ভাঁসে। কিভাবে লিখতে হয় শেখাতে। আমি তো লিখতেই চাইতাম না। খাবার খেতে চাইতাম না। খাবার খাওয়া, না খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বোঝাতে। আমাদেরকে তুমি কতইনা বুদ্ধি করে খাবার খাওয়াতে। এখন তা বুঝতে পারি। তুমি খেতে সবার শেষে। তোমায় কেউ বলতো না খাওয়ার সময় তোমার কোনকিছু লাগবে কিনা। তুমি আমাদের জন্য তোমার সারা জীবন উৎসর্গ করেছো মা। আমি তোমাকে খুব ভালবাসি। কোনদিন তোমাকে বলা হয়নি। মা তোমাকে যত্নে রাখতে চাই, মায়ায়,ভালবাসায় আজীবন।
তোমার দিগন্ত